Friday, December 28, 2018

ভোটকেন্দ্রের ঠিকানা ও ভোটার নম্বর জেনে নিন এসএমএস এবং অনলাইনে

সঠিকভাবে এবং সহজে ভোটাররা যাতে ভোটার নম্বর ও ভোটকেন্দ্রের ঠিকানা জানতে পারেন সেজন্য এসএমএস এবং অনলাইন সার্ভিস চালু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।



দরজায় কড়া নাড়ছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আগামী ৩০ ডিসেম্বর সকাল থেকেই শত জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে পছন্দের জনপ্রতিনিধি বেছে নিতে ভোটকেন্দ্রে যাবেন ভোটাররা। ভোট দেওয়ার জন্য নিজের ভোটার নম্বর এবং ভোটকেন্দ্রের ঠিকানা জেনে নেওয়া জরুরি।

সঠিকভাবে এবং সহজে ভোটাররা যাতে ভোটার নম্বর ও ভোটকেন্দ্রের ঠিকানা জানতে পারেন সেজন্য এসএমএস এবং অনলাইন সার্ভিস চালু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

এসএমএস-এর মাধ্যমে: ১৬১০৩ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে সহজেই একজন ভোটার তার কাঙ্খিত তথ্য পেতে পারেন। সেজন্য প্রথমে  জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নম্বরের আগে PC লিখে স্পেস দিয়ে এনআইডি নম্বর টাইপ করে ১৬১০৩ নম্বরে পাঠাতে হবে।
এনআইডি নম্বর ১৭ অঙ্কের হলে "PC এনআইডি নম্বর" লিখে এবং ১৩ অঙ্কের হলে PC লিখে স্পেস দিয়ে ৪ অংকের জন্ম সাল সহ এনআইডি নম্বর টাইপ করে ১৬১০৩ নম্বরে পাঠাতে হবে।

যারা এখনও জাতীয় পরিচয়পত্র পাননি তাদের জন্য: জেনে নেওয়া ভাল, ভোট দিতে জাতীয় পরিচয়পত্রের (NID কার্ড) প্রয়োজন নেই। যারা নতুন ভোটার হয়েছেন কিন্তু NID কার্ড পাননি তারাও ভোট দিতে পারবেন। তাদের ক্ষেত্রে PC লিখে স্পেস দিয়ে ভোটার নিবন্ধন ফরমের স্লিপ নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে জন্মতারিখ (dd-mm-yyyy) লিখে ১৬১০৩ নম্বরে পাঠাতে হবে।
অনলাইনে: জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত সরকারি ওয়েবসাইটের এই লিংকে ক্লিক করে আপনার কাছে থাকা ফরম অথবা এনআইডি নম্বরের অপশন সিলেক্ট করুন।

এরপর সাইটে থাকা ক্যালেন্ডারে প্রথমে বছর ও পরে মাস নির্বাচন করে প্রথমে তারিখ নির্ধারণ করুন। পরের খালি বক্সে সঠিকভাবে ক্যাপচা লিখুন। ক্যাপচা বুঝতে অসুবিধা হলে রিফ্রেশ ক্যাপচায় ক্লিক করে বদলে নিন।

সব প্রক্রিয়া শেষ হলে 'ভোটার তথ্য দেখুন' বাটনে ক্লিক করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। এর নিচেই দেখানো হবে আপনার ভোট কেন্দ্রের নাম, ঠিকানা, এলাকা এবং নম্বর।

এছাড়াও, নির্বাচন কমিশনের তথ্যকেন্দ্র 16103, 105 অথবা 105 03590123456 নম্বরে ফোন করেও ভোটাররা এ সংক্রান্ত তথ্য জানতে পারবেন।
Read More

Friday, December 7, 2018

Major political opposition BNP has unveiled its list of candidates for the upcoming general elections, leaving out 94 constituencies to be discussed for distribution with its allies.
Mirza Fakhrul Islam Alamgir, secretary general of the BNP, declared the final nominations of its candidates for 206 seats at a press briefing in Khaleda Zia's Gulshan office this afternoon.

Constituency Candidates' name
Thakurgaon-1 Mirza Fakhrul Islam Alamgir
Dinajpur-2 Md Sadik Riaz
Dinajpur-4 Md Akteruzzaman Mia
Dinajpur-5 AZM Rezwanul Haque
Nilphamari-1 Rafiqul Islam
Lalmonirhat-1 Md Hasan Rajib Pradhan
Lalmonirhat-2 Md Rokon Uddin Babul
Lalmonirhat-3 Asadul Habib Dulu
Rangpur-2 Mohammad Ali Sarkar
Rangpur-3 Rita Rahman
Rangpur-4 Mohammad Emdadul Haque
Rangpur-6 Md Saiful Islam
Kurigram-1 Saifur Rahman Rana
Kurigram-3 Tasvir Ul Islam
Kurigram-4 Md Azizur Rahman
Gaibandha-4 Faruk Kabir Ahmed
Gaibandha-5 Md Faruk Alam Sarkar
Joypurhat-2 AEM Khalilur Rahman
Bogura-1 Qazi Rafiqul Islam
Bogura-4 Md Mosharraf Hossain
Bogura-5 Golam Mohammad Siraj
Chapainawabganj-1 Md Shahjahan Mia
Chapainawabganj-2 Md Aminul Islam
Chapainawabganj-3 Md Harun Ur Rashid
Naogaon-1 Md Mostafizur Rahman
Naogaon-2 Md Shamsuzzoha Khan
Naogaon-3 Parvez Arefin Siddique
Naogaon-4 Abul Hayat Mohammad Shamshul Alam Pramanik
Naogaon-5 Md Jahidul Islam Dhalu
Naogaon-6 Alamgir Kabir
Rajshahi-1 Md Aminul Haque
Rajshahi-2 Md Mijanur Rahman Minu
Rajshahi-3 Mohammad Shafiqul Haque Milon
Rajshahi-4 Md Abu Hena
Rajshahi-5 Prof Nazrul Islam
Rajshahi-6 Md Abu Sayeed Chand
Natore-1 Kamrun Nahar
Natore-2 Sabina Yeasmin
Natore-3 Md Daudar Mahmud
Natore-4 Md Abdul Aziz
Sirajganj-1 Rumana Morshed Kanak Chapa
Sirajganj-3 Abdul Mannan Talukder
Sirajganj-5 Md Amirul Islam Khan
Sirajganj-6 Kamruddin Ehiya Khan Majlish
Pabna-2 AKM Salim Reza Habib
Pabna-3 KM Anwarul Islam
Pabna-4 Md Habibur Rahman (Habib)



Read More

Thursday, March 1, 2018

রায়হানের বাড়িতে আহাজারি, গতকালই কথা বলেন বাবার সঙ্গে


আফ্রিকার দেশ মালির ডৌয়েঞ্জায় ভয়াবহ ইমপ্রোভাইসড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে পাবনার এক বাসিন্দাসহ ৪ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত হয়েছেন।
নিহতের মধ্যে মোহাম্মদ রায়হান নামের এক সৈনিক পাবনার বাসিন্দা। রায়হান পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার কাশিনাথপুরের সোমাসনারীতে মোসলেম শেখের ছেলে। বৃহস্পতিবার (০১ মার্চ) ভােরে তার মৃত্যুর খবরে তার গ্রামের বাড়িতে স্বজনদের আহাজারি শুরু হয়। সৃষ্টি হয় এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের।
নিহত রায়হানের দুই মেয়ে রয়েছে। বড় মেয়ের বয়স ৮ বছর ও ছোট মেয়ের বয়স ২ বছর। বড় মেয়ে স্কুলছাত্রী। দুই ভাই এক বোনের মধ্যে রায়হান সবার বড়। ছোট ভাই কুয়েত প্রবাসী।
রায়হানের মামাতে ভাই নান্নু ও আল আতিক হাসান পাবনা বার্তা ২৪ ডটকমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তারা জানান, গতকাল বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বাবার সঙ্গে রায়হান শেষ কথা বলেন। ভোরে তার মৃত্যুর খবর আসে। রায়হান মালিতে গিয়েছিলেন গত ১৫-১৬ মাস হলো। আর ১-২ মাস পরেই দেশের ফিরে আসার কথা ছিল।
গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, সৈন্যরা মালির মোপটি প্রদেশের বোনি ও ডৌয়েঞ্জা শহরের মধ্যবর্তী একটি সড়কে টহল দিচ্ছিলেন। এ সময় হঠাৎ আইইডি বিস্ফোরিত হলে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে। বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় দুপুর ২টার দিকে উত্তর মালিতে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
নিহত অন্য বাংলাদেশিরা হলেন-ওয়ারেন্ট অফিসার আবুল কালাম (পিরোজপুর), ল্যান্স করপোরাল আকতার (ময়মনসিংহ), ও সৈনিক জামাল ( চাঁপাইনবাবগঞ্জ)।
Read More

Sunday, December 17, 2017

দিনে ২ হাজার শালিককে খাওয়ান তিনি

২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের কোনো এক সকালে নিজের দোকানের সামনে দাঁড়িয়েছিলেন সমর কুমার ঘোষ। দেখলেন কয়েকটি শালিক খাবার খুঁজে বেড়াচ্ছে। এ সময় তাদেরকে তিনি চানাচুর খেতে দেন। পরদিন দেখেন একই সময় আরো অনেকগুলো শালিক এসে জড়ো হয়েছে খাবার খেতে। গত পাঁচ বছর যাবৎ রোজ সকালে দুই হাজার শালিক পাখিকে খাবার খাওয়াচ্ছেন পাবনার সমর কুমার ঘোষ। প্রতিদিন সকাল হলেই পাখিগুলো এসে ভিড় করতে শুরু করে সমরের মিষ্টির দোকানের সামনে।

সমর রোজ অনেক ভালোবাসা নিয়ে পাখিগুলোকে খাবার খাওয়ান। আর তা দেখতে তার 'শ্যামল মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের' সামনে এখন ভিড় করেন আশপাশ থেকে আসা অনেক মানুষ।
সমর বলেন, পাঁচ বছর আগে কয়েকটি শালিককে খাবার দেই। পরদিন খেয়াল করি একই সময় আরো অনেকগুলো পাখি এসে জড়ো হয়েছে। দিন দিন এ পাখির সংখ্যা বেড়ে দুই হাজারে দাঁড়িয়েছে।
তিনি বলেন, পাখিগুলো প্রায় ১০-১৫ কিলোমিটার দূর থেকে উড়ে এসে আমার এখানে নাস্তা করে। তাদের খাবারের পেছনে আমার মাসে প্রায় ৪৫ হাজার টাকা খরচ হয়। কিন্তু এতগুলো পাখি যখন আমার চারপাশে ঘুরে বেড়ায় তখন একটা স্বর্গীয় অনুভূতি নিয়ে আমার দিন শুরু হয়।
পাখি দেখতে আসা আরমান হোসেন নামে একজন বলেন, আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে সাধারণত শালিক পাখি অনেক শব্দ করলেও সমরের দোকানের সামনে তারা কোনো শব্দই করে না। বরং শান্তভাবে খেয়ে আবার উড়ে যায়।
সমরের মত একজন মধ্যবিত্তের জন্য মাসে ৪৫ হাজার টাকা পাখির পেছনে খরচ করা বেশ কঠিন হলেও তিনি এটাকে ব্যাখ্যা করেন অন্য ভাবে। তার ভাষ্য, ‘আসলে আমি কিছুই করছি না। সবই সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা। তিনি চাইলে আমি আরো বেশি করে তার সৃষ্টির সেবা করার সক্ষমতা লাভ করব।’
সমরের এই অবদানের জন্য গত বছর বন বিভাগ তাকে দেশ সেরা 'পাখি প্রেমিক' উপাধি দিয়ে পুরস্কৃত করে।
সমর যখন শহরের বাইরে যান তখন তার ১১ বছর বয়সী ছেলে স্মরণ কুমার ঘোষ পাখিগুলোকে খাবার দেয়। ছেলেকে ভবিষ্যতেও এটা চালিয়ে যাওয়ার জন্যই বলেছেন সমর।
Read More

Saturday, December 2, 2017

পাবনাকে ধ্বংস করতে রূপপুর প্রকল্পই যথেষ্ট!


পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুরে এক হাজার ৬শ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে। গত বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) এ পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের রিয়াক্টর ভবনের প্রথম কংক্রিট ঢালাইয়ের মাধ্যমে মূল কাজের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনটি চুক্তির আওতায় প্রকল্পটি বাস্তবায়নে কাজ করবে রাশিয়ান ফেডারেশনের এটমস্ট্রয় এক্সপোর্ট।
১৯৬১ সালে রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্প গ্রহণ করেছিলো তৎকালীন আইয়ুব খানের সরকার। স্বাধীনতা পরবর্তী ১৯৭৩ ও ১০৮০ সালে ফের উদ্যোগ নিয়ে আর্থিক সংকটে ব্যর্থ হয়। পরবর্তী ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার রাশিয়ার সঙ্গে এই প্রকল্প নিয়ে যোগাযোগ করে।
স্মারকলিপি, মানববন্ধন, পোস্টার-লিফলেট বিলি, মাইকিংসহ সব সমালোচনাকে ঊর্ধ্বে রেখে সরকার বলছে- এর মাধ্যমে বাংলাদেশ পারমাণবিক যুগে প্রবেশ করলো। পাশাপাশি মিটবে বিদ্যুৎ চাহিদাও। পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের যুগে প্রবেশের মধ্যে দিয়ে রূপপুরের আলোয় আলোকিত হবে দেশ। তবে বিশ্লেষকরা বলছে শুধু আলো নয় এর মাধ্যমে অন্ধকার নেমে অাসারও আশঙ্কা আছে।
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে- পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ জাতির জন্য সম্মানের বিষয়। বাংলাদেশ ভূমিকম্প ঝুঁকিতে থাকলেও রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র রিখটার স্কেলে ১০ মাত্রার ভূমিকম্প সহ্য করার মতো করে তৈরি করা হচ্ছে। পরিবেশ ও মানুষের যাতে ক্ষতি না হয় তার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
যেকোন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সবচেয়ে বড় দুশ্চিন্তার কারণ তার ব্যবহৃত জ্বালানি বা বর্জ্য অপসারণ ব্যবস্থাপনা। এই প্রকল্পের পারমাণবিক বর্জ্য, আর্থিক ও স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি নিয়ে বিতর্ক আছে। বিতর্ক আছে অন্যান্য পন্থায় বিদ্যুৎ উৎপাদনের চেয়ে প্রায় চারগুণ বেশি ব্যয় করে এই পরমাণু বিদ্যুৎ স্থাপনার লাভ-ক্ষতি, মাত্রাতিরিক্ত পরিচালন ব্যয়, পরমাণু বর্জ্য অপসারণ, স্বাস্থ্য ঝুঁকিসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যও চরম হুমকিস্বরূপ। অতীত ইতিহাস ও বর্তমান দেখলে আমরা যে ভয়াবহ চিত্র পাই তাতে শুধু রূপপুর বা ঈশ্বরদী নয়, পাবনা জেলাকে ধ্বংসের জন্য এ ধরনের একটি প্রকল্পই যথেষ্ট।
জার্মানি, ইংল্যান্ডসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত কয়েকটি দেশ পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করে দিচ্ছে, বন্ধ করে দিয়েছে নতুন কেন্দ্র স্থাপন। রাশিয়ার চেরনোবিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়ার থ্রি-মাইল আইল্যান্ড ও সাম্প্রতিক জাপানের ফুকুশিমাসহ বিভিন্ন সময়ে সংঘটিত পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুর্ঘটনা সাধারণ জনগণ ও বিশেষজ্ঞদের মধ্যে চরম ভয় ও উৎকণ্ঠার জন্ম দিয়েছে। যার ফলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চালু পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ ও নির্মাণ কাজ চলছে এমন কেন্দ্রও বন্ধ করার জন্য সেসব দেশের সাধারণ জনগণ আন্দোলন করছেন। এমনকি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও আন্দোলন চলছে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ সরকার পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পক্ষে কঠোর অবস্থান নিয়েছে।
১৯৫০–এর দশক থেকে ২০১০ পর্যন্ত হিসেবে দেখা গেছে যে, বেসামরিক উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত কমপক্ষে ২৮টি পারমাণবিক কেন্দ্রে দুর্ঘটনা ঘটেছে। রাশিয়ার (বর্তমান ইউক্রেনে) চেরনোবিলে পরমাণু স্থাপনায় দুর্ঘটনায় তাৎক্ষণিক ৩০ জন নিহত হয়। তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়লে অন্তত ৪ হাজার মানুষ মারা যায়। ঐ দুর্ঘটনার চারপাশের ১৮ দশমিক ৫ মাইল এলাকা বিচ্ছিন্ন অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। ২০১১ সালে জাপানের ফুকুশিমায় পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটে। ওই বিস্ফোরণের ঘটনায় কয়েক শতাধিক মানুষ নিহত হয়। বিস্ফোরণে জাপান এখন তেজস্ক্রিয় বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। তাই স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন উঠছে- যদি বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এমনটি ঘটে তাহলে দরিদ্র দেশ হিসেবে কতটুকু মোকাবেল করতে পারবে সেই বিপর্যয়ের।
Read More

Friday, October 27, 2017

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি যুদ্ধ


পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষে প্রথমবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। শুক্রবা (২৭ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে, চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ক্যাম্পাস ছাড়াও শহরের আরো ১৪টি কেন্দ্রে ভর্তি চলছে পরীক্ষা। এ বছর প্রতি আসনের বিপরীতে লড়ছে ৪৫ জন শিক্ষার্থী।
৩টি ইউনিটের অধীনে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সি ইউনিট সকাল সাড়ে ৯ থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত, বি ইউনিট বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত, এ-১ ইউনিট বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে সাড়ে ৪টা, এ-২ ইউনিট বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত।
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ছাড়াও পাবনা জেলা স্কুল, সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ইমাম গাযযালী স্কুল, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, শহীদ এম. মনসুর আলী কলেজ, টিচার্স ট্রেনিং কলেজ (টিটিসি), সরকারী মহিলা কলেজ, শহীদ ফজলুল হক পৌর উচ্চ বিদ্যালয়, গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউট (জি সি ইনস্টিটিউট), সেন্ট্রাল গার্লস হাই স্কুল, পাবনা কলেজ, সিটি কলেজ, জাগির হোসেন একাডেমি, আদর্শ গার্লস হাইস্কুলসহ মোট ১৫টি কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
একটি আসনের জন্য ৪৫ জনকে ভর্তিযুদ্ধে অবতীর্ণ হতে হয়েছে। ৯১০টি আসনের বিপরীতে আবেদনকারীর সংখ্যা ৪১ হাজার ৮১ জন। গত ৬ সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু হয়ে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলে। ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষে ৫টি অনুষদের অধীনে ২১টি বিভাগে মোট ৯১০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।
Read More

Tuesday, October 24, 2017

পাবনা জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালককে ওএসডির প্রতিবাদে চিকিৎসকদের মানববন্ধন


পাবনা জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডাঃ মঞ্জুরা রহমানেরকে ওএসডির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে পাবনায় কর্মরত সকল চিকিৎসকরা। সোমবার দুপুরে হাসপাতাল চত্তরে চিকিৎসকদের সংগঠন বাংলাদেশ মেডিক্যাল এ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) এই কর্মসূচীর আয়োজন করে। মানবন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে ডাঃ মঞ্জুরা রহমানের ওএসডির আদেশ প্রত্যাহারে তিন দিনের আল্টিমেটাম দেয়া হয়েছে। ডিসির চিকিৎসা না দেয়ার অভিযোগ এনে সহকারী পরিচালকের ওএসডি করা হয়েছে বলে চিকিৎসকরা অভিযোগ করেছেন।
সোমবার দুপুরে পাবনা জেনারেল হাসপাতাল চত্বরে ঘন্টাব্যাপী চলা মানবন্ধনে হাসপাতালের সকল চিকিৎসক, নাসর্, কর্মকর্তা কর্মচারী ও ইন্টার্ন চিকিসক ও বে-সরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা নবিশ মেডিক্যাল সহকারীরা অংশ গ্রহন করেন।
মানববন্ধন শেষে প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, বিএমএ পাবনা জেলা শাখার সভাপতি ডাঃ মোঃ গোলজার হোসেন, পাবনা মেডিকেল কলেজ শিক্ষক সমিতির সাধারন সম্পাদক ডাঃ আহমদে তাউস, ডাঃ জাহেদী হাসান রুমী. ডাঃ মোঃ আশরাফ হোসেন, ডাঃ শহিদুল আলম, নার্সিং সুপার ভাইজার ডাঃ হোসনে আরা মিনু, জেলা স্বাস্থ্য উন্নয়ন কমিটির সদস্য একে এম হাসান হীরা, পাবনা ইন্টার্ন চিকিসক পরিষদের সভাপতি ডাঃ শাহা আলম শোভন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, অবৈধ এবং নিয়ম বহির্ভুতভাবে হাসপাতালের সহকারী পরিচালককে ওমসডি করে পাবনা থেকে অপসারণ করা হয়েছে। পাবনা জেলা প্রশাসক যে অভিযোগ এনেছেন সেটি সঠিক না। চিকিৎসা সেবা সকলের অধিকার এখানে সকলে সমান অধিকার পাবে। তাই সঠিক ভাবে তদন্ত করে নিয়ম মাফিক সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতি সুদৃষ্টি কামনা করেন। ডিসির চিকিৎসা না দেয়ার অভিযোগ এনে সহকারী পরিচালকের ওএসডি অবিলম্বে প্রত্যাহারের আহবান জানিয়ে তিন দিনের আল্টিমেটাম দেয়া হয়েছে। এসময়ের মধ্যে দাবী আদায় না হলে আগামী দিনে কঠর কর্মসূচী দেয়া হবে বলে তারা জানান।
Read More

About us

Lorem Ipsum is simply dummy text of the printing and typesetting industry. Lorem Ipsum has been the industry's standard dummy text ever since the 1500s, when an unknown printer took a galley of type and scrambled it to make a type specimen book

Services

Drop Down MenusCSS Drop Down MenuPure CSS Dropdown Menu

More Services

© 2014 Pabna Guide. Template Designed by Bloggertheme9